ইমোজি সম্পর্কে
ইমোজি (Emoji): ভাবনা প্রকাশ এবং বহুসংস্কৃতি মধ্যে যোগাযোগের একটি সাধন
উদ্ভব এবং উন্নতি
১৯৯০ দশকে জাপানে ইমোজি শুরু হয় একটি সীমিত মোবাইল স্ক্রিনের মেয়াদানের উপর একটি স্রষ্টান্ত্রিক সমাধান হিসেবে। NTT DoCoMo এর প্রকৌশলীরা একটি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধক ছবি সেট ডিজাইন করে, যাতে ভাবনা প্রকাশ করা যেতে। এতে প্রথম ইমোজির উদযাপন হয়।
স্মার্টফোনের সৃষ্টি দিয়ে, ইমোজি দ্রুত প্রাপ্তি লায় বৈশ্বিক চিঠি। ২০০৮ সালে Apple ইউআইএস সিস্টেমে ইমোজি সংযোজন করে, যা ব্যবহারকারীদের ভাষার এবং সাংস্কৃতিক সীমা ছাড়াই ভাবনা প্রকাশ করার সুযোগ দিয়। তারপর থেকে, ইমোজি ডিজিটাল যোগাযোগের একটি অভিন্ন অংশ হয়ে উঠে, সোশ্যাল মিডিয়া, মেসেজিং অ্যাপস এবং অনলাইন ইন্টারঅ্যাকশনে প্রসারিত হয়।
ব্যবহারের বৈচিত্র
ভাবনা প্রকাশ: ইমোজির সংক্ষিপ্ত এবং দৃশ্যমান ডিজাইন তা দেখায় যে, তা ডিজিটাল যোগাযোগে ভাবনা প্রকাশের শক্তিশালী একটি সরঞ্জাম। হাসি থেকে আশ্রু, আনন্দ থেকে ক্রোধ - একটি সহজ চিহ্নটি মূল মতে আপেল করতে পারে সম্পlex-emojis-communication র ভাবনার সম্প্রেষণ ও লেখিত আলাপ সমৃদ্ধ করানোর সম্ভাবনা আছে।
**বহুসংস্কৃতি